মূল্যমানঃ
১০ টাকা;
৫০ টাকা;
১০০ টাকা;
৫০০ টাকা;
১,০০০
টাকা; ৫,০০০ টাকা; ১০,০০০ টাকা; ২৫,০০০ টাকা; ৫০,০০০ টাকা; ১,০০,০০০ টাকা;
৫,০০,০০০ টাকা এবং
১০,০০,০০০ টাকা।
কোথায় পাওয়া যায়ঃ
জাতীয় সঞ্চয়
ব্যুরো, বাংলাদেশ
ব্যাংকসহ তফসিলী
ব্যাংকসমূহ এবং
ডাকঘর থেকে
ক্রয় ও
নগদায়ন করা
যায়।
মেয়াদঃ ৫ (পাঁচ)
বছর।
মুনাফার হারঃ
মেয়াদান্তে মুনাফা
১১.২৮%।
তবে মেয়াদপূর্তির
পূর্বে নগদায়ন
করলে ১ম
বছরান্তে ৯.৩৫%, ২য় বছরান্তে
৯.৮০%,
৩য় বছরান্তে
১০.২৫%
এবং ৪র্থ বছরান্তে ১০.৭৫% হারে মুনাফা
প্রাপ্য হবে।
যারা ক্রয় করতে পারবেনঃ
(ক) সকল
শ্রেণী ও
পেশার বাংলাদেশী
নাগরিক;
(খ) আয়কর
বিধিমালা, ১৯৮৪
(অংশ-২)
এর বিধি
৪৯-এর
উপ-বিধি(২) এ সংজ্ঞায়িত
স্বীকৃত বভিষ্য
তহবিল এবং
বভিষ্য তহবিল
আইন, ১৯২৫(১৯২৫ এর ১৯
নং) অনুযায়ী
ভবিষ্য তহবিল;
(গ)
আযকর আধ্যাদেশ-১৯৮৪ এর ৬ষ্ঠ
তফষিল এর
পার্ট এ
এর অনুচ্ছেদ
৩৪ অনুযায়ী
মৎস খামার,
হাঁস-মুরগীর
খামার, পেলিটেট
পোলট্রি ফিডস
উৎপাদন, বীজ
উৎপাদন, স্তানীয়
উৎপাদিত বীজ
বিপণন, গবাদি
পশুর খামার,
দুগ্ধ ও
দুগ্দজাত দ্রব্যের
খামার, ব্যাঙ
উৎপাদন খামার,
উদ্যান খামার
প্রকল্প, রেশম
গুটিপোকা পালনের
খামার, ছত্রা
উৎপাদন এবং
ফল ও
লতা পাতার
চাষ হতে
অর্জিত আয়-যা সংশ্লিষ্ট উপ-কমিশনার কর্তৃক প্রত্যায়নকৃত।
(ঘ) নাবালকের
পক্ষেও ক্রয়
করা যায়।
ক্রয়ের ঊর্ধ্বসীমাঃ
(ক) ব্যক্তির ক্ষেত্রেঃ একক নামে ৩০ লক্ষ অথবা যুগ্ম-নামে৬০ লক্ষ।
(খ) প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেঃ ঊর্ধ্বসীমা নেই।
অন্যান্য সুবিধাঃ
1.
একমেয়াদের জন্য
স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুনঃবিনিয়োগ
সুবিধা বিদ্যমান;
2.
নমিনী নিয়োগ
করা যায়;
ক্রেতা মৃত্যুবরন
করলে নমিনী
যেকোন সময়
সঞ্চয়পত্র নগদায়ন
করতে পারেন। নমিনী
ইচ্ছা করলে
মেয়াদপূর্তি করেও
সঞ্চয়পত্র নগদায়ন
করতে পারবে;
3.
সঞ্চয়পত্র হারিয়ে
গেলে, পুড়ে
গেলে বা
নষ্ট হলে
ডুপ্লিকেট সঞ্চয়পত্র ইস্যু
করা যায়;
4.
সঞ্চয়পত্র এক
অফিস হতে
অন্য অফিসে
স্থানান্তর করা
যায় (সঞ্চয়পত্র
ব্যুরো হতে
সঞ্চয় ব্যুরো,
ব্যাংক হতে
ব্যাংক এবং
ডাকঘর হতে
ডাকঘর);
5.
সঞ্চয়পত্র হারিয়ে
গেলে, চুরি
হলে, পুড়ে
গেলে বা
কোন কারনে
বিনষ্ট হয়ে
গেলে ডুপ্লিকেট
সঞ্চয়পত্র ইস্যু
করা যায়।
No comments:
Post a Comment